শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমীতে কি কি করা উচিৎ ? ও উচিৎ নয় ? ( শুভেচ্ছা বার্তার ছবি সহ )
আজ জন্মাষ্টমী । এই বছর জন্মাষ্টমীর দিনে একটি অত্যন্ত শুভ ঘটনা ঘটতে চলেছে। এই দিনে, কৃত্তিকা-রোহিণী নক্ষত্রের পাশাপাশি, সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ এবং অমৃত সিদ্ধি যোগও হতে চলেছে, যা অত্যন্ত শুভ।
✅ জন্মাষ্টমীতে যা করা উচিত
জন্মাষ্টমীর দিন, উপবাস করে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শিশু রূপ অর্থাৎ লাড্ডু গোপালের পূজা করা উচিত। এটি করলে লাড্ডু গোপাল দ্রুত প্রসন্ন হন এবং ইচ্ছা পূরণ করেন।
উপবাস রাখা – অনেক ভক্ত সকাল থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত নির্জলা বা ফলাহার উপবাস করেন, কৃষ্ণজন্মের পর প্রসাদ গ্রহণ করেন। তবে বৃদ্ধ , শিশু ও অসুস্থ মানুষের এই উপবাস করা উচিৎ নয় ।
কৃষ্ণের নামস্মরণ ও কীর্তন – ভজন, নামসঙ্কীর্তন, ভাগবত পাঠ করা শুভ।
মন্দির বা বাড়িতে পূজা – কৃষ্ণের প্রতিমা বা ছবি ফুল, ফল, তুলসীপাতা, দুধ, মধু, মাখন দিয়ে সাজিয়ে পূজা করা হয়।
রাত ১২টায় জন্ম মুহূর্ত পালন – ঘণ্টা, শঙ্খ বাজিয়ে আরতি, কৃষ্ণের “ঝুলন” বা দোলনা দোলানো।
দই-মাখন প্রসাদ – কৃষ্ণের প্রিয় খাবার হিসেবে দই, মাখন, মিষ্টি দিয়ে নৈবেদ্য সাজানো।
দান – গরিবদের খাবার, কাপড় বা জল দান করা অত্যন্ত শুভ বলে মানা হয়।
জন্মাষ্টমীতে কৃষ্ণ ও বলরামের হাতে রাখি বাঁধুন। তাতে আপনি অনায়াসেই বিপদ থেকে রক্ষা পেতে পারেন।
সম্ভব হলে- ছোট্ট একটি রূপোর বাঁশি পুজোর ঘরে রাখুন। পুজোপাঠ শেষে তা নিজের ব্যাগে রাখুন। তাতে দেখবেন আর্থিক দিক থেকে কোনওদিন কোনও সমস্যায় পড়বেন না আপনি।
পারলে গরু কিংবা বাছুরের রুপো / পিতল / দেশী মাটির কোনও শো-পিস কিনুন। তাতেই দেখবেন ঈশ্বরের কৃপায় সমৃদ্ধি হবে আপনার।
জন্মাষ্টমীর দিন, উপবাস করে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শিশু রূপ অর্থাৎ লাড্ডু গোপালের পূজা করা উচিত। এটি করলে লাড্ডু গোপাল দ্রুত প্রসন্ন হন এবং ইচ্ছা পূরণ করেন।
উপবাস রাখা – অনেক ভক্ত সকাল থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত নির্জলা বা ফলাহার উপবাস করেন, কৃষ্ণজন্মের পর প্রসাদ গ্রহণ করেন। তবে বৃদ্ধ , শিশু ও অসুস্থ মানুষের এই উপবাস করা উচিৎ নয় ।
কৃষ্ণের নামস্মরণ ও কীর্তন – ভজন, নামসঙ্কীর্তন, ভাগবত পাঠ করা শুভ।
মন্দির বা বাড়িতে পূজা – কৃষ্ণের প্রতিমা বা ছবি ফুল, ফল, তুলসীপাতা, দুধ, মধু, মাখন দিয়ে সাজিয়ে পূজা করা হয়।
রাত ১২টায় জন্ম মুহূর্ত পালন – ঘণ্টা, শঙ্খ বাজিয়ে আরতি, কৃষ্ণের “ঝুলন” বা দোলনা দোলানো।
দই-মাখন প্রসাদ – কৃষ্ণের প্রিয় খাবার হিসেবে দই, মাখন, মিষ্টি দিয়ে নৈবেদ্য সাজানো।
দান – গরিবদের খাবার, কাপড় বা জল দান করা অত্যন্ত শুভ বলে মানা হয়।
জন্মাষ্টমীতে কৃষ্ণ ও বলরামের হাতে রাখি বাঁধুন। তাতে আপনি অনায়াসেই বিপদ থেকে রক্ষা পেতে পারেন।
সম্ভব হলে- ছোট্ট একটি রূপোর বাঁশি পুজোর ঘরে রাখুন। পুজোপাঠ শেষে তা নিজের ব্যাগে রাখুন। তাতে দেখবেন আর্থিক দিক থেকে কোনওদিন কোনও সমস্যায় পড়বেন না আপনি।
পারলে গরু কিংবা বাছুরের রুপো / পিতল / দেশী মাটির কোনও শো-পিস কিনুন। তাতেই দেখবেন ঈশ্বরের কৃপায় সমৃদ্ধি হবে আপনার।
❌ জন্মাষ্টমীতে যা করা উচিত নয়
অশুদ্ধ বা অপবিত্র থাকা – পূজার আগে স্নান না করা, নখ-কাটা বা চুল-কাটা এড়ানো ভালো।
রাগ বা ঝগড়া – এই দিনে ক্রোধ, তর্ক, অপমান বা মিথ্যা কথা বলা অনুচিত।
মাংস-মদ সেবন – অহিংসা ও পবিত্রতা রক্ষার জন্য নিষিদ্ধ।
শস্যজাত ভারী খাবার – যারা উপবাস করেন, তারা গম-চাল ইত্যাদি এড়িয়ে শুধু ফল, দুধ, মাখন, মিষ্টি খান।
পূজাস্থানে জুতো বা অপবিত্র জিনিস – মন্দির বা পূজার ঘরে জুতো, নোংরা কাপড়, অপবিত্র জিনিস রাখা অনুচিত।
ওইদিন ভুলেও ঠাকুরঘরে বাসি ফুল রাখবেন না।
স্টিলের প্রদীপ ভুলেও পুজোর কাজে ব্যবহার করবেন না।
বাড়িতে জন্মাষ্টমীর পুজো থাকলে দেরি করে ঘুম থেকে উঠবেন না। সম্ভব হলে গঙ্গাস্নান করতে পারেন। শুদ্ধবস্ত্র পরে নিন।
জন্মাষ্টমীর দিনে ব্রহ্মচর্য পালন করা উচিৎ। বাড়িতে গোপাল থাকলে এই দিনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করা অনুচিত বলে মনে করা হয়। এটি ব্রতের পবিত্রতা নষ্ট করে এবং আধ্যাত্মিক সাধনায় বাধা সৃষ্টি করে।
কিছু শেয়ার করার মতো ছবি -