ঈদ-উল-আযহা বা বকরি ঈদ কি ? কীভাবে পালন করা উচিৎ ?
এই উৎসব সাধারণত নিম্নলিখিতভাবে পালন করা হয়:
১. ঈদের নামাজ: ঈদের দিন সকালে ঈদের নামাজ আদায় করা হয়, যা ওয়াজিব এবং গুরুত্বপূর্ণ।
১. ঈদের নামাজ: ঈদের দিন সকালে ঈদের নামাজ আদায় করা হয়, যা ওয়াজিব এবং গুরুত্বপূর্ণ।
২. কুরবানি: ঈদের নামাজের পর কোরবানীর পশু প্রস্তুত করা হয় এবং তা উৎসর্গ করা হয়।
৩. গোশত বিতরণ: কোরবানীর পশুর মাংসের একটি অংশ গরীব ও অভাবীদের মধ্যে বিতরণ করা হয়, এবং বাকি অংশ আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের মধ্যে ভাগ করা হয়।
৪. তাকবীর: ঈদুল আযহার দিনে তাকবীর (আল্লাহু আকবার) পাঠ করা হয়।
৫. নতুন পোশাক: ঈদুল আযহার দিন নতুন পোশাক পরিধান করা হয়।
৬. মিষ্টি ও খাবার বিনিময়: পরিবার ও বন্ধুদের সাথে মিষ্টি এবং খাবার বিনিময় করা হয়।
৭. শুভেচ্ছা বিনিময়: ঈদ মোবারক বলে একে অপরের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়।
৮. সকাল ও প্রাতর্ভোজন: ঈদুল আযহার সকালে মিষ্টি বা সুস্বাদু খাবার দিয়ে নাস্তা করা হয়।
ঈদের দিন ধনী-গরিব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে, এক কাতারে সবাই নামাজ আদায় করতে হয়, সবার সাথে হাসি মুখে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে হয় । ঠিক এই ভাবেই সারাবছর একই ধারা অব্যাহত রাখতে হবে আর বিভেদের সকল দেয়ালকে ভেঙ্গে ফেলতে হবে।
বিশ্বময় সর্বপ্রকারের হিংসা বিদ্বেষ ও হানাহানি মুক্ত হোক। আগামী দিনগুলো সুন্দর ও সৌন্দর্যমণ্ডিত হোক আর হাসিখুশি ও ঈদের আনন্দে ভরে উঠুক প্রতিটি প্রাণ।
সবাইকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক।